তিনি জানিয়েছেন, আকর্ষণীয় কিছু করলেই যেহেতু লোকসমাগম বেড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকবে তাই তাঁদের এবার পুজো হবে কয়েকদশক আগের পুজোর মতই। ডাকের সাজের প্রতিমা থাকছে। থাকছে সর্বমিলন সংঘের মাঠ কে ঘিরে আলোকসজ্জাও। তবে কোনো থিম থাকছে না এবছর। তবে এবছর করোনা উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য তাঁরা পঞ্চমীর দিন ১ হাজার নারী, পুরুষ, শিশুদের যাঁরা দুঃস্থ তাঁদের বস্ত্র দেবেন। একইসঙ্গে বিজয় দশমীর দিন তাঁরা ১০ হাজার মানুষকে ভোগ খাওয়াবেন সামাজিক দুরত্ববিধি মেনেই।
বিশ্বজিতবাবু জানিয়েছেন, করোনা উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য যেহেতু এবছর সাধারণ মানুষ অত্যন্ত সংকটের মধ্যে রয়েছেন তাই তাঁরা কোনো চাঁদা সংগ্রহ করছেন না। তবে স্বেচ্ছায় কেউ তাঁদের কাছে দিয়ে গেলে তা গ্রহণ করবেন। তিনি জানিয়েছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই তাঁরা এলাকার মানুষের কাছে আবেদন করেছেন ক্লাবের পুজোর জন্য চাঁদা না দিয়ে তাঁরা গরীব মানুষকে দান করুন। যদিও বিশ্বজিতবাবু জানিয়েছেন, তাঁদের ক্লাবের ২০০ সদস্যদের মধ্যে ব্যবসায়ী, চিকিৎসক, শিক্ষক সহ সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন। এবারে সেই ক্লাব সদস্যদের চাঁদাতেই তাঁরা পুজো করছেন। বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় ৮ লাখ টাকা।
0 comments:
Post a comment