

ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ পুর এলাকায় প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি পাবার জন্য কোর্টের এফিডেবিট করতে আসা মানুষের ভিড় দেখে এখন চোখ কপালে উঠছে বর্ধমান এসডিজেএম আদালতের কর্মীদের। গড়ে প্রতিদিনই হাজারেরও বেশি মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন এফিডেবিটের জন্য। খোদ বর্ধমান পুরসভা সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা - হাউস ফর অল প্রকল্পে চলতি আর্থিক বছরে ২১০০জনকে এই সুবিধা দেবার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সরাসরি উপভোক্তাকে পুরসভায় এসে ফর্ম নিয়ে যাওয়া এবং তা পূরণ করে জমা দিতে বলা হয়। আর এই বাড়ি পাবার জন্য এখন হত্যে দিয়ে মানুষ আছড়ে পড়ছেন এসডিজেএম কোর্টে।
খোদ এসডিজেএম আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ দিনে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার থেকে ১২০০-র কাছাকাছি এব্যাপারে আবেদন জমা পড়ছে। আর তাতেই নাভিশ্বাস উঠছে এই দপ্তরের। কারণ এমনিতেই এই দপ্তরে কর্মীসংখ্যা নেহাতই কম। তার ওপর প্রতিদিন হাজার খানেক মানুষ এসডিজেএম আদালতের সামনে সকাল থেকে ভিড় করায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ডেকে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করারও চেষ্টা করা হচ্ছে।
অপরদিকে, বর্ধমান পুরসভার এ্যাসিস্ট্যাণ্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার অমিত গুহ জানিয়েছেন, চলতি আর্থিক বছরে হাউস ফর অল এই প্রকল্পে ২১০০জনকে এই সুবিধা দেবার বিষয়ে তাঁরা ফর্ম দিয়েছেন। গত শুক্রবার ছিল শেষ দিন। এই কদিনে প্রায় ৪ হাজারেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এরই মধ্যে অভিযোগ উঠে এসেছে শহরের বিভিন্ন তৃনমূল পার্টি অফিস থেকে এই ফর্ম বিলি করা এবং জমা নেওয়া হচ্ছে। যদিও অমিত গুহ জানিয়েছেন, কোনো পার্টি অফিস থেকে ফর্ম দেওয়া বা নেওয়া হচ্ছে কিনা সে ব্যাপারে তাঁরা কিছু জানেন না। কেবলই যাঁরা সরাসরি পুরসভায় এসে ফর্ম জমা দেবেন তাঁদেরই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, মাথায় পাকা ছাদের হাউস ফর অল এই প্রকল্পে গত আর্থিক বছরে ৮০০ বাড়ির অনুমোদন এলেও প্রয়োজনীয় টাকা এখনও আসেনি। এরমধ্যে ১৪০টি বাড়ির কাজ শেষ পর্যায়ে চলছে। এই প্রকল্পে উপভোক্তাকে দেওয়া হচ্ছে ৩ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকা। তিনি জানিয়েছেন, বর্ধমান পুরসভায় যে সার্ভে করা হয়েছিল তাতে প্রায় ১৪হাজার কাঁচা বাড়ি রয়েছে যাদের মাথায় ছাদ নেই। বিএলসি মডেলে সেগুলিকেই অগ্রাধিকার দিয়ে প্রকল্পের কাজ করা হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, প্রতিটি বাড়ির ক্ষেত্রেই থাকছে জিআইও ট্যাগিং। এর ফলে দিল্লী থেকে বসেই উপভোক্তার বাড়ির অগ্রগতি কতদূর তা জানা যাবে।
খোদ এসডিজেএম আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ দিনে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার থেকে ১২০০-র কাছাকাছি এব্যাপারে আবেদন জমা পড়ছে। আর তাতেই নাভিশ্বাস উঠছে এই দপ্তরের। কারণ এমনিতেই এই দপ্তরে কর্মীসংখ্যা নেহাতই কম। তার ওপর প্রতিদিন হাজার খানেক মানুষ এসডিজেএম আদালতের সামনে সকাল থেকে ভিড় করায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ডেকে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করারও চেষ্টা করা হচ্ছে।
অপরদিকে, বর্ধমান পুরসভার এ্যাসিস্ট্যাণ্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার অমিত গুহ জানিয়েছেন, চলতি আর্থিক বছরে হাউস ফর অল এই প্রকল্পে ২১০০জনকে এই সুবিধা দেবার বিষয়ে তাঁরা ফর্ম দিয়েছেন। গত শুক্রবার ছিল শেষ দিন। এই কদিনে প্রায় ৪ হাজারেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এরই মধ্যে অভিযোগ উঠে এসেছে শহরের বিভিন্ন তৃনমূল পার্টি অফিস থেকে এই ফর্ম বিলি করা এবং জমা নেওয়া হচ্ছে। যদিও অমিত গুহ জানিয়েছেন, কোনো পার্টি অফিস থেকে ফর্ম দেওয়া বা নেওয়া হচ্ছে কিনা সে ব্যাপারে তাঁরা কিছু জানেন না। কেবলই যাঁরা সরাসরি পুরসভায় এসে ফর্ম জমা দেবেন তাঁদেরই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, মাথায় পাকা ছাদের হাউস ফর অল এই প্রকল্পে গত আর্থিক বছরে ৮০০ বাড়ির অনুমোদন এলেও প্রয়োজনীয় টাকা এখনও আসেনি। এরমধ্যে ১৪০টি বাড়ির কাজ শেষ পর্যায়ে চলছে। এই প্রকল্পে উপভোক্তাকে দেওয়া হচ্ছে ৩ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকা। তিনি জানিয়েছেন, বর্ধমান পুরসভায় যে সার্ভে করা হয়েছিল তাতে প্রায় ১৪হাজার কাঁচা বাড়ি রয়েছে যাদের মাথায় ছাদ নেই। বিএলসি মডেলে সেগুলিকেই অগ্রাধিকার দিয়ে প্রকল্পের কাজ করা হচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, প্রতিটি বাড়ির ক্ষেত্রেই থাকছে জিআইও ট্যাগিং। এর ফলে দিল্লী থেকে বসেই উপভোক্তার বাড়ির অগ্রগতি কতদূর তা জানা যাবে।