ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,গলসীঃ পূর্ব বর্ধমানের গলসী থানার গলসী গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নির্মাণ নিয়ে ক্রমশই উত্তেজনা বাড়ছে। খোদ গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত তৃণমূল সদস্যই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতিতে সহযোগিতা করার অভিযোগ তোলায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে উঠেছে।
গলসী গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৫নং সংসদের নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্য পার্থসারথী চৌধুরী এ ব্যাপারে বারবার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ বিডিও-র কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও কোনো ফল না হওয়ায় তিনি জেলা প্রশাসনের কাছেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করে তদন্ত দাবী করেছেন।
জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদনে তিনি জানিয়েছেন, বারবার গলসী গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলেও অদৃশ্য কারণে তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় গ্রামাঞ্চলে প্রধান বিক্রি হয়ে গেছে বলে চর্চা শুরু হয়েছে। যার ফলে পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে উঠছে। পার্থবাবু জানিয়েছেন, গলসী মৌজায় জেএল ০৬৪তে জমির চরিত্র বদল না করেই এক ব্যক্তি বে-আইনী বাড়ি ও মার্কেট কমপ্লেক্স তৈরী করছেন। এব্যাপারে প্রমাণ সহ গত ৫ ও ১৫ নভেম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিওকে জানানোর পর বিডিও প্রধানকে তদন্ত করে রিপোর্ট দিতে বললেও তা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ পার্থবাবুর। এছাড়াও সারুল মৌজায় ১০১ নং জেএলে একটি অবৈধ পিলার নির্মাণ করা হয়েছে পুজোর ছুটির সময়। এব্যাপারেও গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিওকে জানানোর পর বিডিও ১ নভেম্বর প্রধানকে তদন্ত করে রিপোর্ট জমা দিতে বলেন। কিন্তু তাও হয়নি।
এরই পাশাপাশি স্থানীয় ধর্মরাজ জীউ মন্দিরের সম্পাদক প্রধানকে লিখিতভাবে অভিযোগ করে জানান, মন্দিরের জায়গাকে ব্যবহার করে স্থানীয় এক ব্যক্তি অবৈধ নির্মাণ করলেও প্রধান কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। এদিকে, গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অবৈধ নির্মাণে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ার এই অভিযোগকে ঘিরে গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে গলসী গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সাহানাজ বেগম জানিয়েছেন, একেবারেই মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। ওই অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বিস্তারিতভাবেই খতিয়ে দেখেছেন। কিন্তু কোথাও কোনো অনিয়ম তিনি পাননি। প্রধানের দাবী, সমস্ত কিছুই নিয়ম মেনে করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদনে তিনি জানিয়েছেন, বারবার গলসী গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হলেও অদৃশ্য কারণে তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় গ্রামাঞ্চলে প্রধান বিক্রি হয়ে গেছে বলে চর্চা শুরু হয়েছে। যার ফলে পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে উঠছে। পার্থবাবু জানিয়েছেন, গলসী মৌজায় জেএল ০৬৪তে জমির চরিত্র বদল না করেই এক ব্যক্তি বে-আইনী বাড়ি ও মার্কেট কমপ্লেক্স তৈরী করছেন। এব্যাপারে প্রমাণ সহ গত ৫ ও ১৫ নভেম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিওকে জানানোর পর বিডিও প্রধানকে তদন্ত করে রিপোর্ট দিতে বললেও তা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ পার্থবাবুর। এছাড়াও সারুল মৌজায় ১০১ নং জেএলে একটি অবৈধ পিলার নির্মাণ করা হয়েছে পুজোর ছুটির সময়। এব্যাপারেও গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিওকে জানানোর পর বিডিও ১ নভেম্বর প্রধানকে তদন্ত করে রিপোর্ট জমা দিতে বলেন। কিন্তু তাও হয়নি।
এরই পাশাপাশি স্থানীয় ধর্মরাজ জীউ মন্দিরের সম্পাদক প্রধানকে লিখিতভাবে অভিযোগ করে জানান, মন্দিরের জায়গাকে ব্যবহার করে স্থানীয় এক ব্যক্তি অবৈধ নির্মাণ করলেও প্রধান কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। এদিকে, গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অবৈধ নির্মাণে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ার এই অভিযোগকে ঘিরে গোটা এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে গলসী গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সাহানাজ বেগম জানিয়েছেন, একেবারেই মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। ওই অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বিস্তারিতভাবেই খতিয়ে দেখেছেন। কিন্তু কোথাও কোনো অনিয়ম তিনি পাননি। প্রধানের দাবী, সমস্ত কিছুই নিয়ম মেনে করা হয়েছে।
0 comments:
Post a comment