
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,পূর্ব বর্ধমানঃ পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের বিভিন্ন কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন এবং স্থায়ী সমিতি গঠনের প্রক্রিয়া নির্দিষ্ট সময় থেকে কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া হল। মূলত জেলায় মুখ্যমন্ত্রীর আগমনের জন্যই এই সিদ্ধান্ত বলে জেলা পরিষদ সুত্রে জানতে পারা গেছে। উল্লেখ্য, ৩০ নভেম্বর কালনার অঘোরনাথ স্টেডিয়ামের মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা। আর এরপর আগামী ৫ কিংবা ৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জেলা পরিষদের এই সমস্ত স্থায়ী সমিতি গঠন করা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
এদিকে জেলা পরিষদের বিভিন্ন কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন এবং স্থায়ী সমিতি গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে বেশ কিছু চমক থাকার সম্ভাবনার তথ্য সামনে আসতে শুরু করেছে। পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রতিটি বিধানসভা এলাকা থেকে একজন করে কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন করে নতুন ও পুরনোদের মিশ্রণে পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের এবারের বোর্ড গঠন হতে চলেছে বলে খবর মিলেছে।
এদিকে জেলা পরিষদের বিভিন্ন কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন এবং স্থায়ী সমিতি গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে বেশ কিছু চমক থাকার সম্ভাবনার তথ্য সামনে আসতে শুরু করেছে। পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রতিটি বিধানসভা এলাকা থেকে একজন করে কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন করে নতুন ও পুরনোদের মিশ্রণে পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের এবারের বোর্ড গঠন হতে চলেছে বলে খবর মিলেছে।
খোদ তৃণমূলের দলীয় সূত্রে খবর, রবিবার কলকাতায় অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকেই পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ কারা হচ্ছেন সে ব্যাপারে একটি প্রায় সম্পূর্ণ তালিকা তৈরী করা হয়ে গেছে। জানা গেছে, সেই তালিকা অনুসারে প্রাক্তন বেশ কয়েকজন আবারও কর্মাধ্যক্ষ হিসাবে ঠাঁই পাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে যাঁদের নাম উঠে আসছে, তাঁদের মধ্যে নারায়ণ হাজরা চৌধুরী ক্রীড়া ও সংস্কৃতি, মহম্মদ ইসমাইল খাদ্য, মিঠু মাঝিকে নারী ও শিশু কল্যাণ এবং বাগবুল ইসলামকে জনস্বাস্থ্য কারিগরী দপ্তরের সম্ভাব্য কর্মাধ্যক্ষ করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন কর্মাধ্যক্ষ হিসাবে সম্ভাব্য যারা আসছেন, পূর্ত দপ্তরে উত্তম সেনগুপ্ত, কৃষি দপ্তরে মেহেবুব মণ্ডল, মত্স্য দপ্তরে মাম্পি রুদ্র, বিদ্যুত দপ্তরে জহর বাগ এবং বন ও ভূমি দপ্তরে শ্যামাপ্রসন্ন লোহার। অর্থ দপ্তর থাকছে সভাধিপতির হাতেই। যদিও এই তথ্যের সমর্থনে দলের কোনো নেতাই এদিন মুখ খুলতে চাননি।
0 comments:
Post a comment