ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ বর্ধমান শহরের ৮নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের একটি পার্টি অফিসকে আচমকাই বন্ধ করে দেওয়াকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাপান উতোর শুরু হল। বর্ধমান শহরের ইছলাবাদ কাঠের পুল লাগোয়া ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুতপা ভট্টাচার্য নিয়মিত ওই দলীয় অফিসে বসতেন। অভিযোগ, সোমবার সন্ধ্যে ৭টা নাগাদ বর্ধমান পুরসভার প্রাক্তন ওই কাউন্সিলার যখন নিজের দলীয় অফিসে বসেছিলেন সেই সময় কয়েকজন যুবক সেখানে এসে জানান, যেহেতু তিনি আর কাউন্সিলার নেই তাই ওই অফিসে তিনি থাকতে পারবেন না। অভিযোগ, এই সময় ওই যুবকরা তাঁকে ওই দলীয় অফিস থেকে বার করে দিয়ে অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। ক্ষমতাসীন দলের দলীয় কার্যালয়কে এভাবে বন্ধ করে দেওয়া নিয়ে খোদ তৃণমূলের অন্দরেই শুরু হয়েছে চাপান উতোর।
এব্যাপারে খোদ সুতপা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, অন্যান্যদিন তিনি সন্ধ্যে ৭টা থেকে রাত্রি প্রায় ১১টা পর্যন্ত ওই অফিসে থাকেন। এলাকার মানুষের নানাবিধ সুবিধা অসুবিধা দেখাও তাঁর কাজ। সোমবার তিনি ৭টা ১৫ নাগাদ যখন অফিসের দিকে যাচ্ছিলেন সেই সময় তাঁকে ফোন করে জানানো হয় কয়েকজন দুষ্কৃতি পার্টি অফিসে তালা ঝুলিয়ে চলে গেছে। সুতপা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ওই ঘটনার সময় তিনি পার্টি অফিসে ছিলেন না। এরপরই তিনি গোটা বিষয়টি জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়েছেন। উর্ধতন নেতৃত্ব জানিয়েছেন,ছটপুজোর পর্ব মেটার পরই এব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অন্যদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসের বর্ধমান শহর কমিটির সভাপতি অরূপ দাস জানিয়েছেন, এরকম একটি ঘটনার কথা শুনেছেন। কারা এই কাজ করেছে সে ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তারপরই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুতপাদেবী জানিয়েছেন, তিনি পুরসভার কাউন্সিলার ছাড়াও তৃণমূল মহিলা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসাবেও কাজ করছেন। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় পার্টি অফিসকে এভাবে বন্ধ করা যায়না বলেও তিনি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি একের পর এক তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিসকে লক্ষ্য করেই হামলার ঘটনা ঘটায় রীতিমত উত্তেজনা বাড়ছে। সম্প্রতি গলসীতে পার্টি অফিস লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয়। এরপর কয়েকদিন আগেই বর্ধমান শহরের বাহিরসর্বমঙ্গলাপাড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের একটি পার্টি অফিস ভাঙচুর করা হয়। এরপরই ৮নং ওয়ার্ডের এই পার্টি অফিসকে বন্ধ করে দেওয়ায় ক্রমশই উত্তেজনা দেখা দিচ্ছে।
এব্যাপারে খোদ সুতপা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, অন্যান্যদিন তিনি সন্ধ্যে ৭টা থেকে রাত্রি প্রায় ১১টা পর্যন্ত ওই অফিসে থাকেন। এলাকার মানুষের নানাবিধ সুবিধা অসুবিধা দেখাও তাঁর কাজ। সোমবার তিনি ৭টা ১৫ নাগাদ যখন অফিসের দিকে যাচ্ছিলেন সেই সময় তাঁকে ফোন করে জানানো হয় কয়েকজন দুষ্কৃতি পার্টি অফিসে তালা ঝুলিয়ে চলে গেছে। সুতপা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ওই ঘটনার সময় তিনি পার্টি অফিসে ছিলেন না। এরপরই তিনি গোটা বিষয়টি জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়েছেন। উর্ধতন নেতৃত্ব জানিয়েছেন,ছটপুজোর পর্ব মেটার পরই এব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অন্যদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসের বর্ধমান শহর কমিটির সভাপতি অরূপ দাস জানিয়েছেন, এরকম একটি ঘটনার কথা শুনেছেন। কারা এই কাজ করেছে সে ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তারপরই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুতপাদেবী জানিয়েছেন, তিনি পুরসভার কাউন্সিলার ছাড়াও তৃণমূল মহিলা কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হিসাবেও কাজ করছেন। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় পার্টি অফিসকে এভাবে বন্ধ করা যায়না বলেও তিনি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি একের পর এক তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিসকে লক্ষ্য করেই হামলার ঘটনা ঘটায় রীতিমত উত্তেজনা বাড়ছে। সম্প্রতি গলসীতে পার্টি অফিস লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয়। এরপর কয়েকদিন আগেই বর্ধমান শহরের বাহিরসর্বমঙ্গলাপাড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের একটি পার্টি অফিস ভাঙচুর করা হয়। এরপরই ৮নং ওয়ার্ডের এই পার্টি অফিসকে বন্ধ করে দেওয়ায় ক্রমশই উত্তেজনা দেখা দিচ্ছে।
ছবি - ইন্টারনেট
0 comments:
Post a comment