
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ উত্তরবঙ্গের পর এবার দক্ষিণবঙ্গেও তৈরি হতে চলেছে স্টেট ক্যান্সার হাসপাতাল। বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বরেই তৈরী হবে এই ক্যান্সার হাসপাতাল। ফলে এরপর থেকে কেবলমাত্র কলকাতার চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের ওপর সাধারণ মানুষকে আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। রবিবার বর্ধমানে সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানিয়ে গেলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক নির্মল মাজি।
তিনি জানান, প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে জি প্লাস এইট অত্যাধুনিক একটি ভবন তৈরী করা হবে অত্যাধুনিক এই ক্যানসার হাসপাতালের জন্য। একই ছাদের তলায় ক্যানসারের অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিসেবা মিলবে একেবারে বিনামূল্যে। থাকবে ভিভি আর মেশিন, সিটি স্ক্যান, ডিজিটাল এমআরআই ও এক্সরে, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি সহ অন্যান্য আধুনিক পরিষেবার সুযোগ। দক্ষিণবঙ্গ সহ গোটা রাজ্যের কয়েক কোটি মানুষ একেবারে নিখরচায় এই পরিষেবা পাবে।
উল্লেখ্য, এতদিন দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন জেলার মানুষকে ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য কলকাতার চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের উপর নির্ভর করে থাকতে হত। নির্মল মাজি জানান, উত্তরবঙ্গের পর দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে প্রথম বর্ধমান জেলায় এই ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরি হলে শুধুমাত্র চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের ওপর সাধারণ মানুষকে আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। চিত্তরঞ্জন হাসপাতালের মতো পয়সা দিয়ে নয়, মানুষ এখানে পরিষেবা পাবে বিনামূল্যে। তিনি আরও জানান, খুব দ্রুত হাসপাতালের ভবন তৈরীর কাজ শুরু হবে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন এই প্রকল্পের জন্য টাকার কোন অভাব হবে না।
তিনি জানান, প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে জি প্লাস এইট অত্যাধুনিক একটি ভবন তৈরী করা হবে অত্যাধুনিক এই ক্যানসার হাসপাতালের জন্য। একই ছাদের তলায় ক্যানসারের অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিসেবা মিলবে একেবারে বিনামূল্যে। থাকবে ভিভি আর মেশিন, সিটি স্ক্যান, ডিজিটাল এমআরআই ও এক্সরে, রেডিও থেরাপি, কেমোথেরাপি সহ অন্যান্য আধুনিক পরিষেবার সুযোগ। দক্ষিণবঙ্গ সহ গোটা রাজ্যের কয়েক কোটি মানুষ একেবারে নিখরচায় এই পরিষেবা পাবে।
উল্লেখ্য, এতদিন দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা সংলগ্ন বিভিন্ন জেলার মানুষকে ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য কলকাতার চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের উপর নির্ভর করে থাকতে হত। নির্মল মাজি জানান, উত্তরবঙ্গের পর দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে প্রথম বর্ধমান জেলায় এই ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরি হলে শুধুমাত্র চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের ওপর সাধারণ মানুষকে আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। চিত্তরঞ্জন হাসপাতালের মতো পয়সা দিয়ে নয়, মানুষ এখানে পরিষেবা পাবে বিনামূল্যে। তিনি আরও জানান, খুব দ্রুত হাসপাতালের ভবন তৈরীর কাজ শুরু হবে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন এই প্রকল্পের জন্য টাকার কোন অভাব হবে না।
0 comments:
Post a comment