
ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ অবশেষে ভাগীরথীর ওপর পূর্ব বর্ধমান জেলার সঙ্গে নদীয়া জেলার সংযোগকারী সেতু নির্মাণের কাজকে বাস্তবায়িত করতে মাঠে নেমে পড়ল পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। সোমবার এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এই সেতু নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহনের বিষয়ে সিদ্ধান্তও গৃহিত হল। এদিনের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ভাগীরথী তথা গঙ্গার ওপর প্রস্তাবিত এই সেতু নির্মাণের জন্য বর্ধমান জেলা তথা কালনা মহকুমার ৪টি মৌজার প্রায় ৪৮ একর জমিকে অধিগ্রহণ করতে হবে। প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, প্রায় ৪২৪জন কৃষকের জমি এব্যাপারে চিহ্নিত করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই এই জমি কেনার কাজ শেষ করতে চাইছেন বলে এদিন সহকারি সভাধিপতি দেবু টুডু জানিয়েছেন। কিভাবে এই জমি সরাসরি জেলা প্রশাসন তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের মাধ্যমে চাষীদের কাছ থেকে কেনা হবে তা নিয়ে এদিন বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দু জেলার সংযোগ স্থাপনের উদ্দেশ্যে গত সেপ্টেম্বর মাসে এই সেতু নির্মাণের ঘোষণা করেছিলেন। প্রায় ১,০৯৮ কোটি টাকা বরাদ্দও করা হয় এই সেতু নির্মাণের জন্য। এরপরই পিডাবলুডি দপ্তরের পক্ষ থেকে সার্বিক অবস্থা খতিয়ে দেখার পর একটি রিপোর্ট রাজ্যে পাঠানো হয়। জমি অধিগ্রহনের বিষয়েও পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসনকে একটি রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। রাজ্য থাকে সবুজ সংকেত আসার পরই দ্রুততার সঙ্গে সেতু নির্মাণের কাজে নেমে পরে জেলা পরিষদ এবং প্রশাসন।
এদিন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, সহকারী সভাধিপতি দেবু টুডু, জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব ছাড়াও দুই অতিরিক্ত জেলাশাসক, কালনা মহকুমা শাসক, পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা। সভাধিপতি শম্পা ধাড়া জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদকে ২৮ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, দ্রুততার সঙ্গে চাষিদের কাছ থেকে জমি কেনার কাজ শেষ করতে এদিনই কালনা মহকুমা শাসককে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সভাধিপতি জানান, আগামী বছরের জানুয়ারী মাসের শুরুতেই যাতে সেতুর কাজ শুরু করে দেওয়া যায় তার জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভাগীরথী তথা গঙ্গার ওপর এই ব্রীজ তৈরী করা হলে নদীয়ার শান্তিপুরের সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। এরফলে আর্থ সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন ঘটবে।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দু জেলার সংযোগ স্থাপনের উদ্দেশ্যে গত সেপ্টেম্বর মাসে এই সেতু নির্মাণের ঘোষণা করেছিলেন। প্রায় ১,০৯৮ কোটি টাকা বরাদ্দও করা হয় এই সেতু নির্মাণের জন্য। এরপরই পিডাবলুডি দপ্তরের পক্ষ থেকে সার্বিক অবস্থা খতিয়ে দেখার পর একটি রিপোর্ট রাজ্যে পাঠানো হয়। জমি অধিগ্রহনের বিষয়েও পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসনকে একটি রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়। রাজ্য থাকে সবুজ সংকেত আসার পরই দ্রুততার সঙ্গে সেতু নির্মাণের কাজে নেমে পরে জেলা পরিষদ এবং প্রশাসন।
এদিন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া, সহকারী সভাধিপতি দেবু টুডু, জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব ছাড়াও দুই অতিরিক্ত জেলাশাসক, কালনা মহকুমা শাসক, পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়াররা। সভাধিপতি শম্পা ধাড়া জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদকে ২৮ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, দ্রুততার সঙ্গে চাষিদের কাছ থেকে জমি কেনার কাজ শেষ করতে এদিনই কালনা মহকুমা শাসককে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সভাধিপতি জানান, আগামী বছরের জানুয়ারী মাসের শুরুতেই যাতে সেতুর কাজ শুরু করে দেওয়া যায় তার জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভাগীরথী তথা গঙ্গার ওপর এই ব্রীজ তৈরী করা হলে নদীয়ার শান্তিপুরের সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা মহকুমার সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। এরফলে আর্থ সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন ঘটবে।
0 comments:
Post a comment