ফোকাস বেঙ্গল ডেস্ক,বর্ধমানঃ ভাতারের একাধিক স্কুলে মিড ডে মিলের চাল কম দেওয়ার অভিযোগকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল। ভাতারের একাধিক প্রাথমিক ও শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে মিড ডে মিলের চাল কম দেওয়াকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ালো বুধবার সকাল থেকেই। এই ঘটনায় ভাতারের বলগোনা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান আমজাদ শেখ জানিয়েছেন, তিনি গতকাল রাত্রে গোপন সূত্রে খবর পান, প্রতিটি প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিলের চাল কম দেওয়া হয়েছে। কোনো স্কুলে ৫০ কেজি, কোনো স্কুল ৬০ কেজি আবার কোনো স্কুলে ৪০কেজি করে চাল কম দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, শুধু এটাই নয়, যে পরিমাণ চাল স্কুলে বরাদ্দ করা হয় সেই পরিমান চালের চালানে সই করতে বাধ্য হয়েছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা। অর্থাৎ কম চাল পেয়ে বেশি চাল পাওয়ার রসিদে স্বাক্ষর করতে হয়েছে তাদের। তিনি জানান, এই তথ্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বেশকিছু স্কুলে গিয়ে সত্যতা দেখেন। তিনি জানান, বলগোনা অঞ্চলে মোট স্কুল সংখ্যা কুড়িটি। এর মধ্যে আঠারোটা স্কুলেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তিনি জানান, তিনি জানতে পেরেছেন, স্কুল সার্কেল স্পোর্টসের জন্য চাঁদা বাবদ এই চাল কেটে নেওয়া হয়েছে। তিনি বিষয়টি ব্লক আধিকারিককে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে, এই ঘটনায় এলাকার অভিভাবকরা চরম ক্ষোভ ও ধিক্কার জানিয়েছেন। অভিভাবকরা জানিয়েছেন,বাচ্চা ছেলেদের খাবার নিয়ে যারা নয়ছয় করে তাদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করে সাজা হওয়া দরকার। এদিকে, এই ঘটনায় উস্তি প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সদস্য তথা ভাতার অঞ্চলের একটি স্কুলের শিক্ষক জানিয়েছেন, মঙ্গলবার তাঁর এক সহকর্মী ভাতারে স্কুলের একটি কাজে গিয়েছিলেন। স্কুলে তিনি তখন একাই ছিলেন। সেই সময় স্কুলে মিড ডে মিলের চাল আসে। চাল নামিয়ে তাঁকে দিয়ে সই করিয়ে নেন। কিন্তু সই করে দেখি যা লেখা আছে তার থেকে চাল কম নামানো হয়েছে। জানতে চাইলে যে দিতে এসেছিলেন তিনি জানান কম আছে কিন্তু কেন কম জানিনা। ভাতার ব্লকের মিড ডে মিল সেকশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অরূপ মাঝিকে ফোন করে কারণ জানতে চান। কিন্তু তিনিও প্রথমে জানাতে পারেননি। পরে তিনি ফোন করে জানান, স্পোর্টসের জন্য চাল কাটা হয়েছে। এরপরই তিনি তাঁদের সংগঠনকে সব জানান।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বিষয়টা দেখা হচ্ছে। এদিকে, মিড ডে মিলের এই ঘটনায় বুধবার ভাতার ব্লকের জয়েন্ট বিডিও কয়েকটা স্কুলেও যান। বিডিও অফিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দোষী প্রমাণিত হলে কাউকেই ছাড়া হবে না।
এদিকে, এই ঘটনায় এলাকার অভিভাবকরা চরম ক্ষোভ ও ধিক্কার জানিয়েছেন। অভিভাবকরা জানিয়েছেন,বাচ্চা ছেলেদের খাবার নিয়ে যারা নয়ছয় করে তাদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করে সাজা হওয়া দরকার। এদিকে, এই ঘটনায় উস্তি প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের সদস্য তথা ভাতার অঞ্চলের একটি স্কুলের শিক্ষক জানিয়েছেন, মঙ্গলবার তাঁর এক সহকর্মী ভাতারে স্কুলের একটি কাজে গিয়েছিলেন। স্কুলে তিনি তখন একাই ছিলেন। সেই সময় স্কুলে মিড ডে মিলের চাল আসে। চাল নামিয়ে তাঁকে দিয়ে সই করিয়ে নেন। কিন্তু সই করে দেখি যা লেখা আছে তার থেকে চাল কম নামানো হয়েছে। জানতে চাইলে যে দিতে এসেছিলেন তিনি জানান কম আছে কিন্তু কেন কম জানিনা। ভাতার ব্লকের মিড ডে মিল সেকশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অরূপ মাঝিকে ফোন করে কারণ জানতে চান। কিন্তু তিনিও প্রথমে জানাতে পারেননি। পরে তিনি ফোন করে জানান, স্পোর্টসের জন্য চাল কাটা হয়েছে। এরপরই তিনি তাঁদের সংগঠনকে সব জানান।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বিষয়টা দেখা হচ্ছে। এদিকে, মিড ডে মিলের এই ঘটনায় বুধবার ভাতার ব্লকের জয়েন্ট বিডিও কয়েকটা স্কুলেও যান। বিডিও অফিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দোষী প্রমাণিত হলে কাউকেই ছাড়া হবে না।
0 comments:
Post a comment